পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পর আমল। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পর তাসবিহ

পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পর আমল। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পর তাসবিহ

পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পর আমল

১. তিনবার اَسْتَغْفِرُ اللهْ اَسْتَغْفِرُ اللهْ اَسْتَغْفِرُ اللهْ বলা
অর্থ : ইয়া আল্লাহ আমি তোমার কাছে ক্ষমা চাচ্ছি।

হাদীস : হযরত সাওবান (রাযি.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন নামায শেষ করতেন, তখন তিনবার ইস্তেগফার করতেন। প্রশ্ন করা হলো, কিভাবে ইস্তেগফার করব? তিনি উত্তরে বললেন : আসতাগফিরুল্লাহ, আসতাগফিরুল্লাহ, আসতাগফিরুল্লাহ। সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৯১

হাদীস : হযরত আব্দুল্লাহ বিন বুসর (রাযি.) বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে শুনেছি যে, ঐ ব্যক্তির জন্য সুসংবাদ যার আমলনামায় বেশি ইস্তেগফার পাওয়া যায়। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৩৮১৮

হাদীস : হাদীসে কুদসীতে আছে, হযরত আবু যর (রাযি.) বর্ণনা করেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ পাক বলেন, হে বনী আদম! তোমরা সর্বদায় গোনাহে লিপ্ত আর আমি সমস্ত গোনাহ ক্সমা করে দেই। সুতরাং তোমরা আমার কাছে মাফ চাও আমি তোমাদেরকে মাফ করে দিব। সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-২৫৭৭

সুতরাং নামায শেষ করে, আসতাগফিরুল্লাহ বলার সময় দিলে এই খেয়াল নিয়ে আসা যে, যেমনভাবে নামায আদায় করার দরকার ছিল তেমনভাবে আমি নামায আদায় করতে পারিনি। বরং পুরা সময় এমন কি নামাযের সময়ও পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে আল্লাহর ইবাদত করতে পারলাম না। না শোকরি ও নাফরমানির মধ্যেই ডুবে আছি, তাই আল্লাহ তায়ালার কাছে বিনয়ের সাথে মিনতি করে ক্ষমা চাচ্ছি, আসতাগফিরুল্লাহ, আশা করা যায় আল্লাহ তায়ালা মাফ করে দিবেন।

২। প্রত্যেক নামাযের পর একবার

اَللّٰهُمَّ اَنْتَ السَّلَامُ وَمِنْكَ السَّلَامُ تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجَلَالِ وَالْاِكْرَامِ

অর্থ : হে আল্লাহ তুমিই সালাম এবং শান্তি, এবং তোমার পক্ষ থেকেই আসে সালাম ও শান্তি। হে মহিয়ান ও মর্যাদাবান! তুমিই সমগ্র কল্যাণের আঁধার।

হাদীস : হযরত সাওবান (রাযি.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন সালাত শেষ করতেন তখন তিনবার ইস্তেগফার করতেন এবং বলতেন,

اَللّٰهُمَّ اَنْتَ السَّلَامُ وَمِنْكَ السَّلَامُ تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجَلَالِ وَالْاِكْرَامِ

সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৯১

৩। প্রত্যেক নামাযের পর একবার

اَللّٰهُمَّ اَعِنِّى عَلٰى ذِكْرِكَ وَشُكْرِكَ وَحُسْنِ عِبَادَتِكَ

অর্থ : ইয়া আল্লাহ! আমাকে আপনার যিকির, আপনার শোকর এবং আপনার উত্তম ইবাদতে সাহায্য করুন।
সুনানে আবু দাউদ; হাদীস নং-১৫২২ সুনানে নাসায়ী; হাদীস নং-১৩০৩

হাদীস : হযরত মু’আয ইবনে জাবাল (রাযি.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদিন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার হাত ধরলেন, তারপর বললেন, হে মু’আয! আল্লাহর কসম আমি তোমাকে মুহাব্বত করি, তখন মু’আয (রাযি.) বললেন, আমার পিতা-মাতা আপনার প্রতি কুরবান হোক ইয়া রাসূলাল্লাহ! আল্লাহর কসম আমিও আপনাকে মুহাব্বত করি। তারপর তিনি বললেন, হে মু’আয! আমি তোমাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপদেশ দিচ্ছি, প্রত্যেক নামাযের পর কখনো এই দোয়া পড়া বাদ দিবে না।

اَللّٰهُمَّ اَعِنِّى عَلٰى ذِكْرِكَ وَشُكْرِكَ وَحُسْنِ عِبَادَتِكَ

সুনানে আবু দাউদ; হাদীস নং-১৫২২, সুনানে নাসায়ী; হাদীস নং-১৩০৩

৪। প্রত্যেক নামাযের পর আয়াতুল কুরসী একবার।

হাদীস : হযরত আবু উমামা (রাযি.) থেকে বর্ণিত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রত্যেক নামাযের পর আয়াতুল কুরসী পাঠ করবে, তার জান্নাতে প্রবেশের ক্ষেত্রে মৃত্যু ছাড়া অন্য কোনো অন্তরায় থাকবে না।  আস-সুনানুল কুবরা লিন নাসায়ী, হাদীস নং- ৯৮৪৮

৫। প্রত্যেক নামাযের পর একবার

لَاۤ إِلٰهَ إِلَّا اللّٰهُ وَحْدَهٗ لَا شَرِيكَ لَه، لَهُ المُلْكُ وَلَهُ الحَمْدُ وَهُوَ عَلٰى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ ـ اَللّٰهُمَّ لَا مَانِعَ لِمَا اَعْطَيْتَ وَلَا مُعْطِيَ لِمَا مَنَعْتَ وَلَا يَنْفَعُ ذَا الْجَدِّ مِنْكَ الْجَدُّ،

অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোনো মা’বুদ নাই, তিনি এক, তাঁর কোনো শরীক নাই, রাজত্ব তাঁরই এবং প্রশংসাও তাঁর। আর তিনি সব বস্তুর উপর ক্ষমতাবান। হে আল্লাহ! আপনি যা দিয়েছেন তা রোধ করার কেউ নেই, আর আপনি যা রোধ করেন তা দান করার সাধ্য কারো নেই। আর ধনবানকে তার ধন আযাবের মুকাবেলায় কোনো উপকার করতে পারবে না। -মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৭১৫৮, বুখারী শরীফ, হাদীস নং- ৬৩৩০, মুসলিম, হাদীস নং-৫৯৩, আবু দাউদ শরীফ, হাদীস নং-১৫০৫।

৬। প্রত্যেক নামাযের পর সুবহানাল্লাহ ৩৩ বার, আলহামদুলিল্লাহ ৩৩ বার, আল্লাহু আকবার ৩৩ বার, আর একবার

لَاۤ إِلٰهَ إِلَّا اللّٰهُ وَحْدَهٗ لَا شَرِيكَ لَه، لَهُ المُلْكُ وَلَهُ الحَمْدُ وَهُوَ عَلٰى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ ـ পড়া।

হাদীস : হযরত আবু হুরায়রা (রাযি.) থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রত্যেক নামাযের পর ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ, ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ, ৩৩ বার আল্লাহু আকবার পড়ে এবং ১০০ বার পূর্ণ করার জন্য একবার لَاۤ إِلٰهَ إِلَّا اللّٰهُ وَحْدَهٗ لَا شَرِيكَ لَه ، لَهُ المُلْكُ وَلَهُ الحَمْدُ وَهُوَ عَلٰى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ ـ পড়ে, তার সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হয়। যদিও তা সাগরের ফেনা সমপরিমাণ হয়।  সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৯৭

৭। اَللّٰهُمَّ ارْحَمْ اُمَّةَ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ

অর্থ : হে আল্লাহ! মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মতের উপর রহম করো।

৮। اَللّٰهُمَّ اَصْلِحْ اُمَّةَ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ

অর্থ : হে আল্লাহ! মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উম্মতের অবস্থা ভালো করে দাও।

৯। اَللّٰهُمَّ فَرِّجِ الْكُرَبَ عَنْ اُمَّةِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ

অর্থ : হে আল্লাহ! মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মত থেকে বালা-মছিবত দূর করে দাও।

হাদীস : হযরত সফওয়ান (রাযি.) থেকে বর্ণিত, (তিনি আব্দুল্লাহ বিন সফওয়ান এর ছেলে) দারদা তাঁর অধীনে ছিল, সফওয়ান বলেন, আমি আবু দারদার ঘরে আসলাম, কিন্তু তাকে পেলাম না, তবে উম্মুদ দারদাকে পেলাম, সে বলল, এ বছর হজ করার ইচ্ছা আছে? আমি বললাম হ্যাঁ। সে বলল, আমার জন্য আল্লাহর কাছে কল্যাণের দোয়া করো, কেননা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতেন, মুসলমান তার ভাইয়ের অনুপস্থিতিতে দোয়া করলে সেই দোয়া কবুল হয়। সেই সময় একজন ফেরেশতা বলে আমীন, আল্লাহ তায়ালা তোমাকেও তা দান করুন। সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-২৭৩৩

১০। اَللّٰهُمَّ اغْفِرْ اُمَّةَ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ

অর্থ : হে আল্লাহ! মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মতকে মাফ করে দাও।

১১। اَللّٰهُمَّ تَجَاوَزْ عَنْ اُمَّةِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ

অর্থ : হে আল্লাহ! মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মতের পাপ মোচন করে দাও।

হাদীস : হযরত আনাস বিন মালেক (রাযি.) থেকে বর্ণিত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, প্রত্যেক নবীর একটি করে বিশেষ দুআ ছিল, যা তারা নিজ নিজ উম্মতের জন্য করে গেছেন, আর আমি আমার সেই দুআটি কেয়ামতের দিন আমার উম্মতের শাফায়াতের জন্য রেখে দিয়েছি। সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৬৩০৫, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং- ৩৪১

অন্য হাদীসে আছে, হযরত আনাস (রাযি.) থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লম বলেছেন, আমার শাফায়াত হলো আমার উম্মতের কবিরা গুনাহকারীদের জন্য। সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৪৭০৬, সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং-২৪৩৫

এ হাদীসদ্বয় দ্বারা বুঝা যায়, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুনিয়াতে যেমনভাবে উম্মতের সর্ব বিষয়ে চিন্তা-ফিকিরে মগ্ন ও মাগফেরাতের জন্য পেরেশান থাকতেন, ঠিক তেমনিভাবে কবরে গিয়েও উম্মতের মাগফেরাতের জন্য পেরেশান আছেন, এ জন্যই তো তিনি কবরে ইয়া উম্মাতী, ইয়া উম্মাতী বলছেন এবং হাশরের মাঠেও তিনি উম্মতের মাগফেরাতের জন্য পেরেশান ও অস্থির থাকবেন এবং আল্লাহ তায়ালার কাছে সুপারিশ করে করে জান্নাতে নিয়ে যাবেন, সুতরাং সেই নবীর উপর বেশি বেশি দরুদ শরীফ পড়া এবং যেই উম্মতের মাগফেরাতের জন্য তিনি সর্বদায় পেরেশান থাকতেন সেই উম্মতের মাগফেরাতের জন্য আমাদের উচিৎ বেশি বেশি মাগফেরাত কামনা করা।

১২। اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ وَّاَنْزِلْهُ الْمَقْعَدَ الْمُقَرَّبَ عِنْدَكَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ

হাদীস : হযরত রুকাই বিন সাবেত (রাযি.) থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর দরুদ শরীফ পড়বে এবং বলবে (অর্থ : ইয়া আল্লাহ তাকে কেয়ামতের দিন তোমার নিকটবর্তী স্থান দান করেন) তার জন্য আমার সুপারিশ ওয়াজিব হয়ে যাবে। মুসনাদে আহমদ-১৬৯৯১

হাদীস : হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাযি.) থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কেয়ামতের দিন সেই ব্যক্তি আমার সব চেয়ে নিকটবর্তী হবে, যে আমার উপর সবচেয়ে বেশি দরুদ পড়ে। তিরমিযী-৪৮৪

হাদীস : হযরত আব্দুর রহমান বিন আউফ (রাযি.) থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন; আল্লাহ পাক বলেন, যে ব্যক্তি তোমার উপর দরুদ পড়বে আমি তার উপর রহম করব, আর যে তোমাকে সালাম দিবে আমিও তাকে সালাম দিব। মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং-১৬৬২

হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (রাযি.) থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন, যে ব্যক্তি আমার উপর একবার দরুদ পড়ে আল্লাহ তায়ালা এর বিনিময়ে তার উপর দশবার রহমত নাযিল করেন। সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৩৮৪, ৪০৮

হাদীস : হযরত আলী রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তির সামনে আমার নাম আলোচিত হয়েছে সে আমার উপর দরুদ পড়েনি সে হচ্ছে বখীল-কৃপণ। তিরমিযী, হাদীস নং-৩৫৪৬

۱. اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ وَ أَنْزِلْهُ الْمَقْعَدَ الْمُقَرَّبَ عِنْدَكَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ
আল-মু’জামুল কাবীর লিত ত্ববারানী, হাদীস নং-৪৪৮১

۲. اَللّٰهُمَّ رَبَّ هٰذِهِ الدَّعْوَةِ التَّامَّةِ، وَالصَّلَاةِ النَّافِعَةِ، صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ، وَارْضَ عَنْهُ، رِضًا لَا سَخَطَ بَعْدَهٗ،
মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং-১৪৬১৯

۳. اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ وَعَلٰى ا ٰلِ مُحَمَّدٍ وَبَارِكْ عَلٰى مُحَمَّدٍ وَعَلٰى ا ٰلِ مُحَمَّدٍ، وَارْحَمْ مُحَمَّدًا وَآلَ مُحَمَّدٍ كَمَا صَلَّيْتَ وَبَارَكْتَ وَتَرَحَّمْتَ عَلٰى إِبْرَاهِيمَ وَعَلٰى ا ٰلِ إِبْرَاهِيمَ إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ
আসসুনানুল কুবরা লিল বায়হাকী, হাদীস নং-৩৯৬৬

۴. اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ عَبْدِكَ وَرَسُولِكَ، وَصَلِّ عَلٰى الْمُؤْمِنِينَ وَالْمُؤْمِنَاتِ، وَالْمُسْلِمِينَ وَالْمُسْلِمَاتِ
সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৯০৩

۵. اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ، وَعَلٰى ا ٰلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا صَلَّيْتَ عَلٰى ا ٰلِ إِبْرَاهِيمَ، إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ، اَللّٰهُمَّ بَارِكْ عَلٰى مُحَمَّدٍ، وَعَلٰى ا ٰلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا بَارَكْتَ عَلٰى ا ٰلِ إِبْرَاهِيمَ، إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ
বুখারী শরীফ, হাদীস নং-৪৭৯৭

۶. اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ، وَعَلٰى ا ٰلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا صَلَّيْتَ عَلٰى إِبْرَاهِيمَ، إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ، اَللّٰهُمَّ بَارِكْ عَلٰى مُحَمَّدٍ، وَعَلٰى ا ٰلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا بَارَكْتَ عَلٰى إِبْرَاهِيمَ، إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ
ইবনে মাজাহ-৯০৪

۷. اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ وَعَلٰى ا ٰلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا صَلَّيْتَ عَلٰى إِبْرَاهِيمَ وَا ٰلِ إِبْرَاهِيمَ إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ، وَبَارِكْ عَلٰى مُحَمَّدٍ وَعَلٰى ا ٰلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا بَارَكْتَ عَلٰى إِبْرَاهِيمَ وَا ٰلِ إِبْرَاهِيمَ إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ
নাসায়ী শরীফ, হাদীস নং-১২৯০

۸. اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ، وَعَلٰى ا ٰلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا صَلَّيْتَ عَلٰى إِبْرَاهِيمَ، إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ، اَللّٰهُمَّ بَارِكْ عَلٰى مُحَمَّدٍ، وَعَلٰى ا ٰلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا بَارَكْتَ عَلٰى ا ٰلِ إِبْرَاهِيمَ إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ،
আবু দাউদ শরীফ, হাদীস নং-৯৭৮

۹. اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ وَعَلٰى ا ٰلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا صَلَّيْتَ عَلٰى ا ٰلِ إِبْرَاهِيمَ وَبَارِكْ عَلٰى مُحَمَّدٍ وَعَلٰى ا ٰلِ مُحَمَّدٍ كَمَا بَارَكْتَ عَلٰى ا ٰلِ إِبْرَاهِيمَ فِي الْعَالَمِينَ، إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ، وَالسَّلَامُ كَمَا قَدْ عَلِمْتُمْ
মুসলিম শরীফ, হাদীস নং-৪০৫

۱۰. اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ، وَأَزْوَاجِهِ، وَذُرِّيَّتِهِ، كَمَا صَلَّيْتَ عَلٰى ا ٰلِ إِبْرَاهِيمَ، وَبَارِكْ عَلٰى مُحَمَّدٍ، وَأَزْوَاجِهِ، وَذُرِّيَّتِهِ ، كَمَا بَارَكْتَ عَلٰى ا ٰلِ إِبْرَاهِيمَ إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ
সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৩৩৬৯, আবু দাউদ শরীফ, হাদীস নং-৯৭৯
۱۱. اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ، وَعَلٰى أَزْوَاجِهِ، وَذُرِّيَّتِهِ كَمَا صَلَّيْتَ عَلٰى ا ٰلِ إِبْرَاهِيمَ، وَبَارِكْ عَلٰى مُحَمَّدٍ وَعَلٰى أَزْوَاجِهِ، وَذُرِّيَّتِهِ كَمَا بَارَكْتَ عَلٰى ا ٰلِ إِبْرَاهِيمَ، إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ
মুসলিম শরীফ, হাদীস নং-৪০৭

۱۲. اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ، وَأَزْوَاجِهِ أُمَّهَاتِ الْمُؤْمِنِينَ، وَذُرِّيَّتِهِ وَأَهْلِ بَيْتِهِ، كَمَا صَلَّيْتَ عَلٰى ا ٰلِ إِبْرَاهِيمَ إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ
আবু দাউদ, হাদীস-৯৮২

۱۳. اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ وَعَلٰى ا ٰلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا صَلَّيْتَ عَلٰى إِبْرَاهِيمَ، وَعَلٰى ا ٰلِ إِبْرَاهِيمَ، إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ، اَللّٰهُمَّ بَارِكْ عَلٰى مُحَمَّدٍ وَعَلٰى ا ٰلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا بَارَكْتَ عَلٰى إِبْرَاهِيمَ، وَعَلٰى ا ٰلِ إِبْرَاهِيمَ إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ
বুখারী শরীফ, হাদীস নং-৩৩৭০

۱۴. اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ النَّبِيِّ الْأُمِّيِّ وَعَلٰى ا ٰلِ مُحَمَّدٍ،
আবু দাউদ শরীফ, হাদীস নং-৯৮২

۱۵. اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ النَّبِيِّ الْأُمِّيِّ وَعَلٰى ا ٰلِ مُحَمَّدٍ كَمَا صَلَّيْتَ عَلٰى إِبْرَاهِيمَ وَ ا ٰلِ إِبْرَاهِيمَ، وَبَارِكْ عَلٰى مُحَمَّدٍ النَّبِيِّ الْأُمِّيِّ كَمَا بَارَكْتَ عَلٰى إِبْرَاهِيمَ وَعَلٰى ا ٰلِ إِبْرَاهِيمَ إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ
মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং-১৭০৭২

۱۶. اَللّٰهُمَّ اجْعَلْ صَلَوَاتِكَ وَرَحْمَتَكَ وَبَرَكَاتِكَ عَلٰى مُحَمَّدٍ، وَعَلٰى ا ٰلِ مُحَمَّدٍ كَمَا جَعَلْتَهَا عَلٰى ا ٰلِ إِبْرَاهِيمَ إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ
মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং-২২৯৮৮

۱۷. اَللّٰهُمَّ اهْدِنِي فِيمَنْ هَدَيْتَ، وَبَارِكْ لِي فِيمَا أَعْطَيْتَ، وَتَوَلَّنِي فِيمَنْ تَوَلَّيْتَ، وَقِنِي شَرَّ مَا قَضَيْتَ، فَإِنَّكَ تَقْضِي وَلَا يُقْضَى عَلَيْكَ، وَإِنَّهُ لَا يَذِلُّ مَنْ وَالَيْتَ، تَبَارَكْتَ رَبَّنَا وَتَعَالَيْتَ، وَصَلَّى اللهُ عَلٰى النَّبِيِّ مُحَمَّدٍ
নাসায়ী শরীফ, হাদীস নং-১৭৪৬

Exit mobile version