মাহে জিলহজ্ব ও কুরবানীর ফযীলত করণীয় ও বর্জনীয়
তাশরীক বলতে বলতে ঈদগাহে যাওয়া। তাকবীরে তাশরীক হলো- “আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।”
Continue Readingপরিচালক : আবু তাসনীম উমাইর
তাশরীক বলতে বলতে ঈদগাহে যাওয়া। তাকবীরে তাশরীক হলো- “আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।”
Continue Readingইসলামের দৃষ্ঠিতে নামায নামায মুমিন মুসলমানের বড় হাতিয়ার,নামায ছেড়ে মানুষ শুধু করছে হাহাকার। ঈমানের পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল হচ্ছে ‘নামায’। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তাআলা ১২১ বার নামাযের কথা উল্লেখ করেছেন। মহান আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামীন সৃষ্টির সেরা জীন ও ইনসানকে সৃষ্টি করার পর দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ঘোষণা দিলেন— حَافِظُوْا عَلٰى الصَّلَواتِ وَ الصَّلٰوةِ الْوُسْطَٰىঅর্থাৎ, তোমরা সমস্ত […]
Continue Readingচারটি সোনালি আমল একবার হযরত (ডাক্তার আবদুল হাই আরেফী রহ.) বলেন, আগের যুগে আত্মশুদ্ধির জন্য কঠোর-কঠিন মুজাহাদা করতে হতো। এখন মানুষের সেরকম মুজাহাদার হিম্মত নেই। আমি আপনাকে একটি সহজ ফর্মুলা বাতলে দেব, যা অনেক সংক্ষিপ্ত, তবে খুব দ্রুত কাজ করে। তা হলো চারটি আমল। এ চারটি আমল শরীয়ত ও তরীকত উভয়ের প্রাণ। আবার তা এত […]
Continue Readingতাসাওউফ ও আধ্যাত্মিক সাধনার আদব দ্বীনের জন্যে আদব একটি মৌলিক বিষয়। আদব যে পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে সে অনুপাতে মানুষের দ্বীনদারীর হেফাযত হবে, মানব জীবনে সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাবে। আর যে পরিমাণ বেআদবী গোস্তাখী পাপকর্মের প্রতি নিভীর্কতা ও উদাসীনতা থাকবে, মানুষ দ্বীন হতে সে পরিমাণ বঞ্চিত ও সম্পর্কহীন হতে থাকবে। ইলম, আমল, ইসলাহে নফস ইত্যাদি সর্ব বিষয়ে […]
Continue Readingতাওবার নামায শয়তানের প্ররোচনায় অথবা প্রবৃত্তির তাড়নায় কেউ যদি কোন গুনাহ করে ফেলে তাহলে সাথে সাথে ওযু করে দুই রাকা‘আত নামায আদায় করে কাকুতি—মিনতি করে আল্লাহ তা‘আলার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা ও তাওবা করা উচিত। এতে আল্লাহ তা‘আলা তার গুনাহ মাফ করে দিবেন এবং গুনাহের ক্ষতি থেকে তাকে হেফাযত করবেন। এই নামাযকেই তাওবার নামায বলা হয়। […]
Continue Readingদ্বীনী মাদরাসার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণের কর্মনীতি পৃথিবীর বুকে দ্বীন ও ধর্ম টিকিয়ে রাখার জন্য মাদরাসার অস্তিত্ব জরুরী। কিন্তু মাদরাসা দ্বারা তখনই দ্বীন রক্ষার খেদমত আশা করা যাবে, যখন মাদরাসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলে সহীহ উসূল অনুযায়ী চলবে এবং মাদরাসাও সহীহ উসূল মোতাবেক পরিচালিত হবে। অন্যথায় না দ্বীনের হেফাজত হবে আর না নিজেদের উন্নতি সাধন হবে; বরং সময় […]
Continue Readingআল্লাহওয়ালা বুযূর্গানে দ্বীনের সোহবত ইলম ও আখলাক বা জ্ঞান ও উন্নত চরিত্র লাভের সর্বোত্তম পন্থা হলো নেক সোহবত। আহলুল্লাহ ও বুযূর্গানে দ্বীনের খেদমতে অবস্থান করে তাদের যবানী নসীহত শ্রবণ করলে হৃদয়ের অন্তস্থলে প্রবেশ করে। তাদের সোহবতের বরকতে স্বভাব—চরিত্র, আমল—আখলাক সুন্দর হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত মুমিনের অন্তরে তাকওয়া সৃষ্টি না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত দ্বীনের উপর পূর্ণ আমলকারী […]
Continue Readingআহকামে তাবলীগের অনুসরণে দাওয়াতী মেহনত করতে হবে বর্তমানে মাশাআল্লাহ দ্বীনী প্রতিষ্ঠান, দ্বীনী মেহনতের পরিমাণ আগের তুলনায় অনেক বেশি হচ্ছে। কিন্তু প্রকৃত অর্থে আমাদের অবস্থার সংশোধন, দ্বীনী উন্নতি সে তুলনায় কতটুকুু হচ্ছে? উম্মতের প্রকৃত চিকিৎসক নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কী কী রোগ সাব্যস্ত করেছেন এবং সেসব রোগের জন্য কী চিকিৎসা বাতলে দিয়েছেন? সে অনুযায়ী কতটুকু আমল […]
Continue Readingসৎ কাজের আদেশ এবং অসৎ কাজে নিষেধ না করলে শাস্তি অনিবার্য প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদিন ওয়াজ করেন এবং মুসলমানদের কয়েকটি জামা‘আতের প্রশংসা করেন। অত:পর বলেন- “ওই সব লোকের কী অবস্থা যারা নিজেদের প্রতিবেশীদেরকে দ্বীনের কথা বুঝায় না, দ্বীন শিখায় না, উপদেশও দেয় না, সৎ কাজেরও আদেশ করে না, অসৎ কাজেও বাধা দেয় না! আর […]
Continue Readingচারটি কাজ প্রতিটি মুসলমানের জিম্মায় সুরা আসরের মূলনীতির আলোকে১. আল্লাহ তা‘আলার আদিষ্ট বিষয়সমূহ যথাযথভাবে আদায় করা অর্থাৎ, সকল কাজে সর্বদা সুন্নাতের অনুসরণ করা। ২. সকল প্রকার গুনাহের কাজ থেকে পাবন্দির সাথে বেঁচে থাকা। ৩. আমল বিল মারুফ অর্থাৎ, ভালো কাজের প্রচার প্রসার করা। ৪. নাহী আনিল মুনকার অর্থাৎ, গুনাহের কাজ প্রতিরোধে সর্বাত্মক চেষ্টা করা। বলাবাহুল্য, […]
Continue Reading